টেথারড কর্ড বা স্নায়ু রজ্জু আটকে থেকে বাচ্চার ইস্কলিওসিস হতে পারে
বাচ্চালম্বায়বড়হয়না
প্রস্রাব ঝরে পরা বাড়তে থাকে এবং সেখান থেকে কিডনির সমস্যা হতে পারে।
কখনচিকিৎসা করাবেন ?
সাধারণত ০২ মাস বয়সের পর থেকে এর চিকিৎসা করা হয়।
কেন পেডিয়াট্রিক নিউরোসার্জনের কাছে চিকিৎসা করাবেন?
একজন শিশু নিউরোসার্জনই / পেডিয়াট্রিক নিউরোসার্জনই এই রোগের চিকিৎসা সুচারু ভাবে করতে পারে।
একজন শিশু নিউরোসার্জন / পেডিয়াট্রিক নিউরোসার্জন এই বিষয়ে দক্ষ, অভিজ্ঞ ও সমসাময়িক জ্ঞানের অধিকারী।
বাংলাদেশর প্রেক্ষাপটে অনেকেই অনেক রোগের চিকিৎসা করে থাকে।
সঠিক চিকিৎসকের কাছে যদি সঠিক রোগের চিকিৎসা নেয়া যায় তবে যেমন সুস্থতা নিশ্চিত হয় তেমনি অনাকাঙ্ক্ষিত হয়রানি থাকে মুক্তি পাওয়া যায়।
একটি শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। একটি শিশুর চিকিৎসা সঠিক ভাবে হলে ভবিষ্যতে সে সুস্থ ও স্বাভাবিক বেড়ে উঠার সম্ভাবনা থাকে।
অনেকেই বিভিন্ন প্রলোভনে পড়ে শিশু নিউরোসার্জারির চিকিৎসা , পেডিয়াট্রিক নিউরোসার্জন ছাড়া অন্য কোন সার্জনের মাধ্যমে করিয়ে থাকেন। ফলে কিছু ক্ষেত্রে সফলতা পাওয়া গেলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রে সফলতা পাওয়া যায়না । ফলে শিশুর অনাগত ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে পড়ে।
সুতরাং শিশুদের নিউরোসার্জারির জন্য (ব্রেইন, নার্ভ ও স্পাইন সার্জারির জন্য) একজন শিশু নিউরোসার্জনই / পেডিয়াট্রিক নিউরোসার্জনই সঠিক চিকিৎসক। এই বিষয়ে উনার দক্ষতাই সর্বোচ্চ বলে ধরা হয়।
বাংলাদেশ পেডিয়াট্রিক নিউরো কেয়ার সেন্টার একমাত্র সেন্টার যা বেসরকারিভাবে জন্ম থেকে ১৮ বছর বয়সী রোগীদের ব্রেইন, নার্ভ, স্ট্রোক ও স্পাইন রোগের চিকিৎসা প্রদান করে থাকে।
সরকারিভাবে দুই একটি হাসপাতাল এই রোগের চিকিৎসা প্রদান করলেও বিছানার স্বল্পতার কারণে অনেক সময় সঠিক সময়ে রোগী ভর্তি করে চিকিৎসা করানো সম্ভব হয়না।
এই দীর্ঘসুত্রিতার কারণে সঠিক সময়ে রোগী ভর্তি করে চিকিৎসা করানো সম্ভব হয়না। ফলে যে ক্ষতি হয় তা পরবর্তী সময়ে চিকিৎসার মাধ্যমে পুনরুদ্ধার করা কঠিন হয় এমনকি অসম্ভব হয়ে যায়।
তাই সুচিকিৎসার মাধ্যমে আমাদের আগামী প্রজন্মকে সুন্দর জীবন উপহার দেবার লক্ষ্যে এবং সুচিকিৎসায় সুন্দর আগামী এই প্রত্যয়ে বাংলাদেশ পেডিয়াট্রিক নিউরো কেয়ার সেন্টারের পথচলা।